বাংলাদেশ মিসকিন পার্টি।

বাংলাদেশ মিসকিন পার্টি।

গঠনতন্ত্র।

১. লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য —

গণতন্ত্র অর্থাৎ, জনগনের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। পরিবারতন্ত্র/ রাজতন্ত্র কে নিরুৎসাহিত করা। বর্তমান প্রচলিত ব্যাবস্থাকে গনতন্ত্র বলা হলেও, বাস্তবে ভোট কারচুপি, ইলেকশন ইন্জিনিয়ারিং এর নামে জনগনের ভোটের অধিকার হরন করার সুযোগ আছে। এজন্য ছলে বলে কৌশলে, একবার কেউ ক্ষমতায় আরোহন করলে, সে পরিবারতন্ত্র / রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় আগ্রহী হয়ে উঠে। এজন্য আমাদের প্রস্তাব – প্রেসিডন্ট, প্রধানমন্ত্রী (সংসদ), ও বিচার বিভাগের মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য ‘Checks and Balances’ এর মাধ্যমে শাসনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন যাতে প্রেসিডেন্ট, প্রধান মন্ত্রীর অবৈধ হস্তক্ষেপ ছাড়া কাজ করতে পারে, সংবিধানে তার ব্যাবস্থা রাখা।

দলীয় কাঠামো–

ক. প্রধান সমন্বয়ক ( প্রতি দুই বছর পর পর দলীয় কর্মীদের গোপন ভোটে নির্বাচিত হবেন)।

খ. সহ সমন্বয়ক ( দুই বা ততোধিক মহিলা/পুরুষ/ ছাত্র/ছাত্রী)।

গ. সাধারন সমন্বয়ক।

ঘ. সহ সাধারন সমন্বয়ক। ( একাধিক। কমপক্ষে একজন মহিলা, একজন ছাত্র, একজন ছাত্রী)।

ঙ. সমন্বয়ক( কোষাধ্যক্ষ)।

চ. সমন্বয়ক( সহ কোষাধ্যক্ষ। একাধিক, পুরুষ, মহিলা ছাত্র ছাত্রী)।

ছ. সমন্বয়ক ( প্রচার)।

জ. সহ সমন্বয়ক( প্রচার)। একাধিক, পুরুষ মহিলা, ছাত্র, ছাত্রী।

ঝ. সমন্বয়ক(দপ্তর)।

ঞ. সহ সমন্বয়ক (দপ্তর। একাধিক, পুরুষ মহিলা, ছাত্র, ছাত্রী)।

ট. সমন্বয়ক। একাধিক, মহিলা পুরুষ, ছাত্র, ছাত্রী। দলের পরীক্ষিত কর্মী থেকেই সমন্বয়ক মনোনীত করা হবে।

দলীয় কর্মী– একজন সমর্থক দীর্ঘ ছয় মাস দলীয় কার্যক্রমে যুক্ত থাকলে, তিনি দলীয় কর্মী হওয়ার উপযুক্ত হবেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি কোন দল বিরোধী / রাস্ট্র বিরোধী কার্যক্রমে জড়িত হতে পারবে না। একজন দলীয় কর্মী , — দল বিরোধী কার্যক্রম, সমাজ বিরোধী কার্যক্রম, রাস্ট্র বিরোধী কার্যক্রমে জড়িত হলে তার কর্মী পদ বাতিল হয়ে যাবে।

দলীয় সমর্থক— দেশের যে কোন নাগরিক আমাদের দল ও মত কে সমর্থন করলেই, সে দলীয় সমর্থক হিসেবে গন্য হবে।

Scroll to Top